মহাকাশ ও সৌরজগত

একাদশ- দ্বাদশ শ্রেণি - সাধারণ জ্ঞান - আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী | | NCTB BOOK

Big Bang তত্ত্বের জনক বেলজিয়ামের বিজ্ঞানী জি. ল্যামেটার। ধারনা করা হয়, Big Bang বা মহাবিস্ফোরণের ফলে মহাবিশ্বে ছায়াপথ, গ্রহ, উপগ্রহ ইত্যাদির আবির্ভাব ঘটে প্রায় ১৫ শত কোটি বছর পূর্বে সৌরজগতের কেন্দ্রবিন্দু হলো সূর্য। সৌরজগতের একমাত্র আদর্শ ও তৃতীয় গ্রহটির নাম পৃথিবী ।

Content added By

মহাকাশ ভিত্তিক তথ্য

Please, contribute by adding content to মহাকাশ ভিত্তিক তথ্য.
Content

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

আাকাশ গঙ্গা
সপ্তষি মন্ডল
কাল পুরুষ
ক্যাসিওপিয়া

নাসা - NASA

  • The National Aeronautics and Space Administration.
  • NASA মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা।
  •  সদর দপ্তর- ওয়াশিংটন ডিসিতে।
  •  প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৫৮ খ্রিস্টাব্দে।
  • ফ্লোরিডার কেপ কেনেডিতে উৎক্ষেপণ কেন্দ্র রয়েছে।
Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

ফ্লোরিডা
হিউস্টন
কেপ কেনেডি
টেক্সাস
শিকাগো
বোস্টন
ওয়াশিংটন ডিসি
নিউইয়র্ক

OAS- Organization of America States

Please, contribute by adding content to OAS- Organization of America States.
Content

নক্ষত্র

রাত্রিবেলা মেঘমুক্ত আকাশের দিকে তাকালে উজ্জ্বল আলোক বিন্দু মিটমিট করে জ্বলতে দেখা যায়, এদেরকে নক্ষত্র বলে।

  • ধ্রুবতারা একটি নক্ষত্র।
  • সবচেয়ে বড় নক্ষত্র বেটেলগম (সূর্যের চেয়ে ৫০০ গুণ বড়) 
  • পৃথিবীর নিকটতম নক্ষত্র- সূর্য।
  •  পৃথিবীর দ্বিতীয় নিকটতম নক্ষত্র- প্রক্সিমা সেন্টারাই।
  • আকাশের উজ্জ্বলতম নক্ষত্র Sirius বা লুব্ধক
Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

প্রক্সিমা সেন্টরাই
নেবুলা
বলকাম
সেটাম

বায়ুমন্ডল

ভূপৃষ্ঠের চারপাশে বেষ্টন করে যে বায়ুর আবরণ আছে, তাকে বায়ুমণ্ডল বলে। বায়ুমণ্ডলের গভীরতা প্রায় ১০,০০০ কিলোমিটার। বায়ুমণ্ডলের স্তরসমূহ- চারটি। যথা: ট্রপোমণ্ডল, স্ট্রাটোমণ্ডল, মেসোমণ্ডল ও তাপমণ্ডল।

  • তাপমণ্ডল মূলত আয়নোস্ফিয়ার, এক্সোস্ফিয়ার ও ম্যাগনিটোস্ফিয়ার নিয়ে গঠিত 
  • ভূ-পৃষ্ঠের নিকটতম বায়ু স্তরকে বলে- ট্রপোমণ্ড
  • আবহাওয়া ও জলবায়ুজনিত যাবতীয় প্রক্রিয়ার বেশির ভাগ বায়ুমণ্ডলের যে স্তরে ঘটে- ট্রপোমণ্ড 
  • ওজোন (O3) স্তর বায়ুমণ্ডলের যে স্তরে অবস্থিত- স্ট্রাটোমণ্ডল। 
  • বেতার তরঙ্গ প্রতিফলিত হয়- আয়নোস্ফিয়ারে ।
  • বায়ুমণ্ডলের যে স্তরে উল্কা ও কসমিক কণার সন্ধান পাওয়া গিয়েছে- আয়নোমণ্ডলের ঊর্ধ্বস্তরে । 
  • মেরুজ্যোতি বা অরোরা হচ্ছে- মেরু এলাকায় রাতের আকাশে দৃশ্যমান উজ্জ্বল রঙিন আলোর দীপ্তি । 
  •  মেরুজ্যোতির কারণ- আবহাওয়া মণ্ডলের উচ্চতম স্তরে বৈদ্যুতিক বিচ্যুতিন ।
Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

স্টপোমন্ডল
আয়নোমন্ডল
স্ট্রাটোমন্ডল
এক্সোস্ফিয়ার
ট্রপোমন্ডলে
তাপ মন্ডলে
স্ট্রটো মন্ডলে
মেসো মন্ডলে
বৃদ্ধি পায়
হ্রাস পায়
পরিবর্তন হয় না
কোনটিই নয়

সৌরজগতের ৮ টি গ্রহ

বুধ-Mercury

  • সূর্যের নিকটতম গ্রহ ।
  • সৌরজগতের ক্ষুদ্রতম এবং দ্রুততম গ্রহ। 
  • এটি সবচেয়ে কম সময়ে সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে।
  • দুই পৃষ্ঠের উষ্ণতার পার্থক্য সর্বাধিক ।
  • সূর্যকে একবার প্রদক্ষিণ করে আসতে বুধের সময় লাগে ৮৮ দিন।

 

Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

শুক্র-Venus

  • পৃথিবীর নিকটতম গ্রহ ।
  • সৌরজগতের উষ্ণতম গ্রহ।
  •  সূর্য পরিক্রমণের সময় ২২৫ দিন
  • উষ্ণতম ও উজ্জ্বলতম গ্রহের নাম শুক্র।
  • রাত্রি ও দিনের তাপমাত্রার পরিমান এক।
  • পূর্ব থেকে পশ্চিম বা দক্ষিণাবর্তী (Clockwise) আবর্তন করে ।
  • ভোরের আকাশে শুকতারা এবং সন্ধ্যার আকাশে সন্ধ্যা তারা নামে পরিচিত।
Content added By

পৃথিবী-Earth

  • পৃথিবী সূর্যের তৃতীয় গ্রহ।
  • পৃথিবী নিকটতম গ্রহ শুক্র।
  • আবর্তনের সময় ২৪ ঘন্টা উপগ্রহের সংখ্যা ১ টি চাঁদ।
  • পৃথিবীকে নীল গ্রহ বলা হয় ।
  • সূর্যকে একবার আবর্তন করতে সময় লাগে ৩৬৫ দিন ৫ ঘন্টা ৪৮ মিনিট ৪৭ সেকেন্ড। 
Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

Per capital resource consumption in Bangladesh is at an all-tome high
Curbing resource consumption of Bangladesh will significantly delay world resource delpetion
Bangladesh uses more resources than any other country
Bangladesh imports most of the resources it uses.

মঙ্গল-Mars

  • মঙ্গল গ্রহের আকাশের রঙ গোলাপী।
  • মঙ্গলকে লালগ্রহ বলা হয় । 
  • উপগ্রহের সংখ্যা- ৬৯টি
Content added By

বৃহস্পতি-Jupiter

  • বৃহস্পতি সৌরজগতের বৃহত্তম গ্রহ বা দৈত্য গ্রহ ।
  • সবচেয়ে বড় গ্রহ বলে একে গ্রহরাজ বলা হয়।
  • আয়তনে বৃহস্পতি পৃথিবীর চেয়ে ১,৩০০০ গুণ বড়।
Content added By

শনি-Saturn

  • সৌরজগতের দ্বিতীয় বৃহত্তম গ্রহ
  • আবর্তনের সময় ১০ ঘন্টা ১৪ মিনিট।
  • উপগ্রহের সংখ্যা ৬২টি 
  • উজ্জ্বল বলয়যুক্ত ।
  • এটি গ্যাসের তৈরি বিশাল এক গোলক, যাকে ঘিরে আছে হাজার হাজার বলয়।
Content added By

ইউরেনাস-uranus

  • ইউরেনাস সৌরজগতের তৃতীয় বৃহত্তম গ্রহ।
  • সবুজ গ্রহ নামে পরিচিত ।
  • উপগ্রহের সংখ্যা  ২৭টি
  • ৯ টি অস্পষ্ট বলয়যুক্ত ।

 

Content added By

নেপচুন-Neptune

  • সৌরজগতের শীতলতম গ্রহ- নেপচুন
  • সূর্য হতে সবচেয়ে দূরবর্তী গ্রহ 
  • সূর্য পরিক্রমণের সময় ১৬৪.৭৯ বছর।
  •  সূর্যকে প্রদক্ষিণ করতে নেপচুনের সবচেয়ে বেশি সময় লাগে।
Content added By

জ্যোতিঙ্ক

Please, contribute by adding content to জ্যোতিঙ্ক.
Content

মহাবিশ্ব

পৃথিবী এবং অন্যান্য সমস্ত গ্রহ, সূর্য ও অন্যান্য তারা ও নক্ষত্র, জ্যোতির্বলয়স্থ স্থান ও এদের অন্তবর্তী গুপ্ত পদার্থ, ল্যামডা-সিডিএম নকশা, তমোশক্তি ও মহাশূণ্য (মহাকাশ)- যেগুলো এখনও তাত্ত্বিকভাবে অভিজ্ঞাত কিন্তু সরাসরি পর্যবেক্ষিত নয় এমন সব পদার্থ ও শক্তি মিলে যে জগৎ তাকেই বলা হচ্ছে মহাবিশ্ব বা বিশ্ব ভ্রম্মান্ড। আমাদের পর্যবেক্ষণ-লব্ধ মহাবিশ্বের ব্যাস প্রায় ৯৩ বিলিয়ন parsee (৩০০ বিলিয়ন light-year)। পুরো বিশ্বের আকার অজানা হলেও এর উপাদান ও সৃষ্টিধারা নিয়ে বেশ কয়েকটি hypotheses বিদ্যমান। এই মহাবিশ্বের উৎপত্তি সংক্রান্ত বিষয়কে বলে বিশ্বতত্ত্ব। বস্তুত, প্রতিটি সৃষ্টিই ঈশ্বরপ্রদত্ত।

Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

স্যার উইলিয়াম হ্যাগিনস
জর্জ লেমাইটার
কোপার্নিকাস
গ্যালিলিও

বিশ্বতত্ত্ব

মহাবিশ্বের উৎপত্তি, বিবর্তন এবং চূড়ান্ত পরিণতি নিয়ে গবেষণাকে বিশ্বতত্ত্ব বলে। মহাবিশ্বের উৎপত্তি ও বিকাশ সম্বন্ধে যে। সব তত্ত্ব আছে, তার মধ্যে বহুল প্রচলিত হলো বিগ ব্যাঙ তত্ত্ব। কোটি কোটি বছর পূর্বে ছোট অথচ ভীষণ ভারী ও পরম বস্তুপিণ্ড বিস্ফোরিত হয়ে সকল দিকে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে। এই বিস্ফোরণকে মহাবিস্ফোরণ বলা হয়। মহাবিস্ফোরণ সংঘটিত হয়েছিল প্রায় ১৩.৭৫ বিলিয়ন বছর (১৩৭৫ কোটি বছর) পূর্বে এবং এটাই মহাবিশ্বের বয়স। মহাবিস্ফোরণের পর অতি ক্ষুদ্র পদার্থ কণা প্রথমে ছোট ছোট কণায় পরিণত হয়। তারপর ছোট ছোট কণাগুলো কিছুটা ঠাণ্ডা ও একত্রিত হয়ে জ্যোতিষ্কে পরিণত হয়। বেলজিয়ামের জ্যোতির্বিজ্ঞানী জি. লেমেটার (G. Lemaitre) বিগ ব্যাঙ তত্ত্বের প্রবক্তা। হাবল মহাবিশ্ব সম্পর্কে বলেন মহাবিশ্ব প্রতিনিয়তই সম্প্রসারিত হচ্ছে। পদার্থবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং তাঁর বিখ্যাত A Brief History of Time গ্রন্থে পদার্থবিজ্ঞানের দৃষ্টিকোণ থেকে বিগ ব্যাঙ তত্ত্বের ব্যাখ্যা উপস্থাপন করেন ।

Content added By

টেলিস্কোপ

জেমস ওয়েব মহাকাশ দূরবীক্ষণ যন্ত্র বা জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ ( James Webb Space Telescope বা JWST) মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসা, কানাডীয় মহাকাশ সংস্থা ও ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার যৌথ প্রচেষ্টায় নির্মিত একটি মহাকাশ দূরবীক্ষণ যন্ত্র। এই টেলিস্কোপ প্রথম মহাবিশ্বের সম্পূর্ণ রঙ্গিন ছবি ধারনে সক্ষম হয়, নাসা প্রকাশ করে। ২০২২ সালে। মহাজগতের বয়স বলা হয় ১৩৮০ বছর। হাবল টেলিস্কোপের উত্তরসূরী বলা হয় জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপকে।

Content added By

জ্যোতির্বিদ

Please, contribute by adding content to জ্যোতির্বিদ.
Content

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

টেলিস্কোপের উন্নয়ন সাধন করেন
বৃহস্পতি গ্রহের চারটি উপগ্রহ আবিষ্কার করেন
দোলকের দেলনের সাথে সময় পরিমাপের সম্পৃক্ততা আবিষ্কার করেন
উপরের সবকটি

ক্লাডিয়াস টলেমি

Please, contribute by adding content to ক্লাডিয়াস টলেমি.
Content

মেঘনাদ সাহা

  • মেঘনাদ সাহা ছিলেন একজন বাঙালি জ্যোতি পদার্থবিজ্ঞানী (Astrophysicist)। 
  • তিনি Thermal ionization তত্ত্বের প্রতিষ্ঠাতা হিসাবে বিখ্যাত ।
  • তাঁর আবিষ্কৃত সাহা আয়োনাইজেসন সমীকরণ (Saha ionization equation) নক্ষত্রের ভৌত ও রাসায়নিক ধর্মাবলী ব্যাখ্যায় ব্যবহৃত হয়।
Content added By

জামাল নজরুল ইসলাম

  • তিনি বাংলাদেশের একজন বিশিষ্ট পদার্থবিজ্ঞানী, জ্যোতির্বিজ্ঞানী।
  • তাঁর জন্ম ঝিনাইদহ শহরে- ১৯৩৯ সালে।
  • মহাবিশ্বের উদ্ভব ও পরিণতির মৌলিক গবেষণার জন্য খ্যাতি লাভ করেন।
  •  কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস থেকে প্রকাশিত - The Ultimate Fate of the Universe
Content added By

জ্যোতিষ্ক

মহাশূন্যে অবস্থিত বস্তুসমূহকেই জ্যোতিষ্ক যা Astronomical Bodies বা স্বর্গীয় বস্তু বা Heavenly Bodies বলা হয়ে থাকে। জ্যোতির্বিজ্ঞান মহাবিশ্বে ভ্রাম্যমাণ জ্যোতিষ্ক বিষয়ক বিজ্ঞান। পৃথিবী ছাড়া অন্য সব বস্তুই এর অন্তর্ভুক্ত। অন্যদিকে পৃথিবীসহ মহাবিশ্বের যাবতীয় বস্তুকে খ-বস্তু বা জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক বস্তু বা Astronomical Objects বলা হয় ।

Content added By

উপগ্রহ

  •  সৌরজগতের উপগ্রহ আছে- ৪৯টি।
  • শনির সবার্ধিক উপগ্রহ আছে- ২২টি। 
  • বুধ ও শুক্র গ্রহের কোন উপগ্রহ নেই।
  •  সৌরজগতের সবচেয়ে বড় উপগ্রহ- বৃহস্পতির গ্যানিমেড 
  •  মঙ্গলের উপগ্রহগুলোর নাম- ফেবোস এবং ডিমোস।
  • হ্যালির ধূমকেতু হ্যালির ধুমকেতু ৭৬ বছর পর পর দেখা যায় ।
  • ১৯৮৬ সালে হ্যালির ধূমকেতু সর্বশেষ দেখা গেছে। পরবর্তীতে আবার দেখা যাবে ২০৬২ সালে।

 

Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

Promotion